গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ও যানজট নিরাসন কিছুটা হলেও ফিরতে পারে
Date: 2024-10-25নিজস্ব প্রতিবেদক //
বিভাগীয় পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ও পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের অঞ্চল ভিত্তিক কমিটির মাধ্যমে।ট্রাফিক পুলিশকে সহায়তা করতে,,, বিভিন্ন পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি পরিবহন আঞ্চলিক শ্রমিক কমিটির নেতৃবৃন্দ সহযোগিতা করলে হান্ড্রেড পার্সেন্ট যানযট নিরসন সম্ভব।
ছাত্র জনতার কোন প্রয়োজন হবেনা,সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অনুমতি বিভাগীয় ফেডারেশন ও অনেক শ্রমিক ইউনিয়ন আছে,কিন্তু শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের গাফিলতির কারণে এই গুলো এক শ্রেণীর অসাধু ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ধারায় পরিচালিত হয়ে আসছে।হচ্ছে না সঠিক নিয়মে ট্রেড ইউনিয়নের নির্বাচন শ্রমিকরা ও সঠিক নেতৃত্ব পাচ্ছে না, নেতৃত্ব পাচ্ছে বহিরাগত প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের অনুসারীরা
এতে সাধারণ মালিক শ্রমিক ও সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়ন সঠিক নিয়মে চলতে পারে তাহলে সব চাইতে বেশি লাভ হবে সরকার ও ট্রাফিক পুলিশের ।মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের মাধ্যমে যদি রোড পরিচালনা করা হয়,, তাহলে ট্রাফিক পুলিশের কাজে শস্তি ফিরে পেতে পারে।
এবং যানজট নিরসন থেকে রাজধানীবাসি সহ অন্যান্য জেলায় স্বস্তি ফিরে পাবে।
এখন কথা,, সঠিক নিয়ম কি আমরা সবাই মানছি, না,মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের মধ্যে এক শ্রেণীর কিছু বিরোধ সৃষ্টি করে রেখেছে দীর্ঘদিন যাব।
অল্প কয়ক বছর আগের কথা ১৯৯৬-২০০৩-এর মধ্যে মালিক এবং শ্রমিকের মধ্যে শান্তি ছিল।
কিন্তু যখনই রাজনৈতিক ও বহিরাগত নেতারা মালিক ও শ্রমিক নেতৃত্বে আসা শুরু করে তখনই তৈরি করা হয় মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ নামে এই সংগঠন।আর এই ঐক্য পরিষদের মাধ্যমে ধ্বংস হয় মালিক ও শ্রমিক সংগঠন গুলো ,,, শুরু হয় ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব।সৃষ্টি হয় মালিক শ্রমিকের মধ্যে বিরোধ বহিরাগত বলে আমার কোম্পানি আমি চালাবো আপনাদের কি,,,, শ্রমিক নেতার দরকার কি।জিনি এই মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ গঠন করলেন সে নিজেউ নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারলেন না
শ্রমিকনেতা হয়ে গেল কর্মচারী সাধারণ মালিকরা হয়ে গেল ভাড়াটিয়া,,,এই হলো অবস্থা উপায়
বিভাগীয় শ্রমিক ফেডারেশন ও শ্রমিক ইউনিয়ন যদি সঠিক নিয়মে চলতে পারে ।তাহলে বিভিন্ন রোডে শ্রমিক কমিটি অথবা অঞ্চল ভিত্তিক কমিটি দিতে পারবেন,,।
শ্রমিক কমিটি সঠিক ভাবে শ্রমিক পরিচালনা করতে পারবেন এবং মালিকদের বাধ্যতামূলক শ্রমিক কমিটির মাধ্যমে গাড়িতে ড্রাইভার সুপার ভাইজার হেলপার নিতে বাধ্য থাকবে,,। এতে লাইসেন্স বিহীন চালক আসনে থাকবে না
চালকের অভিজ্ঞতা লাইসেন্স ও রোডে নিয়ম মেনে গাড়ি চালাতে বাধ্য থাকিবে ,, শ্রমিক।গাড়ি ওভারটেকিং থাকবে না,, এবং,, চালকের বিরুদ্ধে রোড থেকে কোন কম্পিলন আসে সাথে তার বিরুদ্ধে সাস্থী মূল ব্যবস্থা হতে পারে সাসপেন্ড এবং ওই শ্রমিক অন্য কোন রোডে গাড়ি চালাতে পারবে না এবং অন্য কোন রোডের মালিক এই শ্রমিককে গাড়ি চালাতে দিতে পাবেনা। জদি না জেনে দেন যখন জানতে পারবেন সাথে সাথে তাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিতে হবে।
জেনে বুঝে গাড়ি দেয় তাহলে সেই মালিকের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা হিসেবে সারা দিন তার গাড়ি বন্ধ থাকবে।
যানজট ও ট্রাফিক পুলিশের সহায়তায় হতে পারে।
যখন রোড কমিটি পরিচালিত হয় তখন প্রতি দিন গাড়ি প্রতি একটি ন্যুনতম খরচ কমিটিকে দেওয়া হয়
সেই টাকা দিয়ে সঠিক ভাবে ওই অঞ্চলের ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি বেকার শ্রমিকের কাজে লাগাতে পারলে অবশ্যই যানজট কমে আসবে,,,।
নিয়ম ভাংলে ব্যবস্থা
তদারকি করবেন অঞ্চল ভিত্তিক শ্রমিক কমিটি ।
কথা না শুনলেই শান্তি মূলক ব্যবস্থা করবে ইউনিয়ন। বাতিল হতে পারে শ্রমিক কাড ও ড্রাইভিং লাইসেন্স।
ট্রাফিক পুলিশের চাপ ও দোষ দুইটাই কমবে ।
মালিক ও প্রতিদিন সঠিক নিয়মে ইনকাম পাবে । শ্রমিক ও সঠিক নিয়ম মেনে চলবে।
শ্রমিক দিয়ে শ্রমিক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব,,।
শুধু সমন্বয়ের অভাব,,,,।
নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি